ভ্রমর আর অমল, আর তাদের একটি সাধারণ গল্প। কিন্তু সেই সাধারণ গল্পই যেন কখন অসাধারণ হয়ে উঠেছে, আর সেখানেই বিমল করের লেখার সার্থকতা!!!
একটি মেয়ে যে মাকে হারিয়েছে সেই কোন ছোটবেলায়, মার স্মৃতি তার কাছে খুবই আবছা, একটা ভীষণ দুঃখ, মা খুব দুঃখে ছিলেন, বাবার যেন সব সময়ই মনে হয়েছে যে তিনি মাকে বিয়ে করে খুব ভুল করেছেন। আর ভ্রমর সেও তো কম দুঃখী ছিলনা ! বাবা তাকে মামার বাড়ি পাঠিয়ে হিমানীমা কে বিয়ে করেছিলেন আর তার সাথে আপন করে নিয়েছিলেন হিমানীমার্ মেয়ে কৃষ্ণাকেও। ভ্রমর কোনোদিনও বাবা বা হিমানিমায়ের বিচার করেননি। কারণ মা বাবার বিচার করা যায়না । হিমানিমার কাছে ভালোবাসা সে কোনোদিনও পাইনি।
এই সময় অমলই ছিল একজন যে তাকে ভালোবাসা কি তা জানতে শিখিয়েছিলো। অমলই ছিল একজন যে ভ্রমরকে বেঁচে থাকার আশা জাগিয়েছিল। আর তাই তাকে অবলম্বন করে বাঁচতে চেয়েছিল ভ্রমর। এভাবেই খড়কুটো দিয়ে ঘর বাঁধতে চেয়ে ছিল ভ্রমর।
কিন্তু তার অসুখ আর অসুস্থতাই অমলকে এক অনিশ্চয়ত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলো। কিন্তু ভ্রমরের আশ্বাস ছিল সে ফিরবেই অমলের কাছে।
বইটিতে এক অদ্ভুত রোমাঞ্চ আছে। অমল আর ভ্রমরের ভালোবাসার রোমাঞ্চ। এক ভীষণ দুঃখ আছে। সব সময়ই যেন মনে হচ্ছিলো ভ্রমরের যেন কিছু না হয়। ভ্রমর যেন ভালো থাকে। বইটির মাঝখান থাকতে থাকতেই শেষ পাতাটা পড়েছিলাম। শুধু এইটুকু জানতে যে ভ্রমর ভালো আছে...
একটি মেয়ে যে মাকে হারিয়েছে সেই কোন ছোটবেলায়, মার স্মৃতি তার কাছে খুবই আবছা, একটা ভীষণ দুঃখ, মা খুব দুঃখে ছিলেন, বাবার যেন সব সময়ই মনে হয়েছে যে তিনি মাকে বিয়ে করে খুব ভুল করেছেন। আর ভ্রমর সেও তো কম দুঃখী ছিলনা ! বাবা তাকে মামার বাড়ি পাঠিয়ে হিমানীমা কে বিয়ে করেছিলেন আর তার সাথে আপন করে নিয়েছিলেন হিমানীমার্ মেয়ে কৃষ্ণাকেও। ভ্রমর কোনোদিনও বাবা বা হিমানিমায়ের বিচার করেননি। কারণ মা বাবার বিচার করা যায়না । হিমানিমার কাছে ভালোবাসা সে কোনোদিনও পাইনি।
এই সময় অমলই ছিল একজন যে তাকে ভালোবাসা কি তা জানতে শিখিয়েছিলো। অমলই ছিল একজন যে ভ্রমরকে বেঁচে থাকার আশা জাগিয়েছিল। আর তাই তাকে অবলম্বন করে বাঁচতে চেয়েছিল ভ্রমর। এভাবেই খড়কুটো দিয়ে ঘর বাঁধতে চেয়ে ছিল ভ্রমর।
কিন্তু তার অসুখ আর অসুস্থতাই অমলকে এক অনিশ্চয়ত ভবিষ্যতের দিকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছিলো। কিন্তু ভ্রমরের আশ্বাস ছিল সে ফিরবেই অমলের কাছে।
বইটিতে এক অদ্ভুত রোমাঞ্চ আছে। অমল আর ভ্রমরের ভালোবাসার রোমাঞ্চ। এক ভীষণ দুঃখ আছে। সব সময়ই যেন মনে হচ্ছিলো ভ্রমরের যেন কিছু না হয়। ভ্রমর যেন ভালো থাকে। বইটির মাঝখান থাকতে থাকতেই শেষ পাতাটা পড়েছিলাম। শুধু এইটুকু জানতে যে ভ্রমর ভালো আছে...